Thursday, March 16, 2017

Barn Owl

Wildlife Conservation Team Of Bangladesh এর সদস্যদের উদ্ধার করা Barn Owl টি Wildlife Crime control Unit এর Ashim Mallick এর কাছে হস্থান্তর করা হয়েছে ।।




Sunday, February 19, 2017

Agrani High School, Chunarughat, Hobigonj

WCCU er Programe , Agrani High School, Chunarughat, Hobigonj. 15 feb 2017




Banded Krait Rescue & Safe

চা বাগান থেকে উদ্ধার করা শংখিনী (Banded Krait) সাপটি সাতছরিতে অবমুক্ত করা হয়। Feb 16, 2017.





Sunday, February 12, 2017

Hoolock Gibbon

উল্লুক


পর্ব:

কর্ডাটা
শ্রেণী: Mammalia
বর্গ: Primates
পরিবার: Hylobatidae
গণ: Hoolock

পরিচিতি

উল্লুক গিবন জাতের প্রাইমেটদের মধ্যে আকারে দ্বিতীয় বৃহত্তম। বৃহত্তমটি সিয়ামাং। এদের দৈর্ঘ্য প্রায় ৬০ হতে ৯০ সেন্টিমিটার, এবং ওজন ৬ হতে ৯ কেজি। পুরুষ উল্লুক আর মেয়ে উল্লুক আকারে প্রায় একই সমান হলেও এদের গাত্রবর্ণের মধ্যে বেশ পার্থক্য রয়েছে। পুরুষদের গায়ের রং কালো কিন্তু দর্শনীয় সাদা ভ্রু রয়েছে। অন্যদিকে মেয়ে উল্লুকের সারা গায়ে আছে ধুসর-বাদামী লোম। গলা ও ঘাড়ের কাছে লোমগুলো আরো বেশি কালো। এছাড়া মেয়ে উল্লুকের চোখ ও মুখের চারপাশে গোল হয়ে সাদা লোমে আবৃত থাকে যা অনেকটা মুখোশের মতো দেখায়।
প্রায় ছয়/সাত মাসের গর্ভাবস্থা শেষে শিশু উল্লুকের জন্ম হয়। জন্মের সময় এদের গায়ে ঘোলাটে সাদা লোম থাকে। ছয় মাস পর তা লিঙ্গ অনুসারে কালো বা বাদামি ধূসর রং ধারণ করে। জন্মের ৮ থেকে ৯ বছর পর একটি উল্লুক প্রাপ্তবয়স্ক হয়। উল্লুকের আয়ুষ্কাল ২৫ বছর।

খাদ্য

উল্লুকরা মূলত বিভিন্ন ধরণের ফল ও ডুমুর খায়। তবে পোকামাকড়, ফুল, কচি পাতা ইত্যাদিও খায়।[১]

জীবনযাপন

উল্লুক সাধারণত সামাজিক হয়ে থাকে এবং পরিবারবদ্ধভাবে বসবাস করে। একটি পরিবারে মা ও বাবা উল্লুকসহ তিন-চারটি বা এর বেশিও উল্লুক থাকতে পারে। এরা উঁচু গাছের মাথায় থাকতে পছন্দ করে। লম্বা হাত ও পায়ের সাহায্যে এরা এক গাছ থেকে আরেক গাছে যাওয়া-আসা করে। উচ্চস্বরে শব্দ করে এরা নিজেদের এলাকা থেকে অন্য উল্লুকদের সরিয়ে রাখে এবং পরিবারের সদস্যদের অবস্থান নির্ধারণ করে। উল্লুক পরিবারগুলো তাদের এলাকা ও এর সীমানা রক্ষা করে চলে এবং প্রায়ই উল্লুক পরিবারগুলোর মধ্যে সীমানা ও খাদ্যের উৎসের অধিকার নিয়ে বিরোধ ও ঝগড়া হয়।[২]

আবাসভূমি

বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব (বৃহত্তর সিলেট) ও দক্ষিণ-পূর্ব (চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম) এলাকার বন ছাড়াও ভারত (উত্তর-পূর্বাংশ), মিয়ানমার (পশ্চিমাংশ) এবং চীনেও (দক্ষিণাংশে) উল্লুক দেখা যায়।[১] তবে অধুনা বাংলাদেশের সিলেটের একমাত্র শ্রীমঙ্গলের লাউয়াছড়ার বনেই রয়েছে বিপন্ন প্রজাতির উল্লুক (Hoolock Gibbon)। বর্তমানে পৃথিবীজুড়ে এ উল্লুক বিলুপ্তির দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছে। লাউয়াছড়ার বনেও এদের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমছে। দুই দশক আগে (প্রেক্ষিত ২০০৬) এই বনে কয়েক হাজার উল্লুক দেখা যেত। কিন্তু ২০০৬ খ্রিস্টাব্দে সে সংখ্যা কমতে কমতে একশোর নিচে এসে ঠেকেছে। নির্বিচারে বন ধ্বংসের ফলে উল্লুকের বাসস্থান ও খাদ্য সংকট সৃষ্টিই এদের সংখ্যা হ্রাসের প্রধানতম কারণ। লাউয়াছড়ার বনে বর্তমানে (২০০৬) মাত্র ৪৯টি উল্লুক অবশিষ্ট আছে। নিকটবতী ছাউতলি ও কালাছড়ার বন মিলিয়ে এ সংখ্যা ৬০-এর মতো। লাউয়াছড়া ও এর আশপাশের বনে মোট ১৬টি উল্লুক পরিবার রয়েছে (প্রেক্ষিত ২০০৬)। ভোরবেলা লাউয়াছড়ার বনে গেলে অনেক সময় উল্লুকের দেখা পাওয়া যায়। এই বনে উল্লুকের প্রিয় খাদ্য চামকাতাল বা চাপালিশ ফল।[৩]

Thursday, February 2, 2017

Capped Langur

 মুখপোড়া হনূমান
 
মুখপোড়া হনূমান ; ইংরেজিতে  Capped Langur, Bonneted Langur বা Capped Leaf Monkey বলে। Primates বর্গের অন্তর্ভুক্ত Cercopithecidae পরিবারের এই হনূমানটির বৈজ্ঞানিক নাম Trachypithecus pileatus। মাথার চূড়ায় মুকুটের মতো কালো পশম থাকায় দেখতে মনে হয় মহাশয় যেন কালো টুপি পড়ে রয়েছেন। দেহের আকৃতি মোটামুটি বড়ই বলা চলে। তবে পুরুষ হনূমানটি চেয়ে স্ত্রী হনূমানটি আকারে বর।এদের দৈর্ঘ্য  দেহের থেকেও লম্বা হয়ে থাকে ( পুরুষ হনূমানঃ ৬৮-৭০ সেন্টিমিটার , স্ত্রী হনুমানঃ ) । পুরুষ হনূমানটির মুখ, কান, পায়ের পাতা কুচকুচে কালো, পিঠের লোমের রঙ কালচে বা কালচে বাদামী, বুকের দিকের পশমের রঙ লালচে থেকে সোনালি- হলুদ রঙের হয়ে থাকে। সদ্য জন্মানো এবং ছোট বাচ্চা হনূমানের পশমের রঙ সাদাটে থেকে হালকা সোনালি রঙের হয়। মুখপোড়া হনূমান মূলত বৃক্ষচারী এবং দিবাচর প্রাণী । এরা দলবদ্ধ হয়ে বসবাস করে। প্রতিটি দলে সাধারণত ৭ থেকে ৯ টি হনূমান থাকে। হনূমানের প্রজনন সময় সাধারণত জানুয়ারী থেকে এপ্রিল প্রজন্ত ।

  বাংলাদেশের সিলেট ও  চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলের মিশ্র চিরসবুজ বনে এবং টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহের পাতাঝরা বনে এদের দেখা যায়। পত্রভোজী এই প্রাণীটি গাছের কচি পাতা ছাড়াও পাতার বোটা , কুঁড়ি ও ফুল এদের খাদ্য। বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে থাকা এই প্রাণীটি মানুষের বাসস্থানের জন্য বন ভুমি ব্যাবহার, জুম চাষ, প্রাকৃতিক বন কেটে নতুন করে বনায়ন, ঘর বাড়ী ও জ্বালানির জন্য কাঠ সংগ্রহ , চোরা শিকার, এবং ঔষধ তৈরির ইত্যাদির কারণে আজ পৃথিবী থেকে বিলীনের মুখে। অপর দিকে এই প্রাণীটি আমাদের বাস্তুসংস্থানের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং দেশী বিদেশী পর্যটকদের বিনদনের এক অনন্য মাধ্যম। আমাদের সকলের সচেতনতা এবং বনের প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষণেই পারে এই সুন্দর প্রাণীটিকে পৃথিবীর বুকে টিকে রাখতে।   
Ashraful Hasan Sazzad (মুখপোড়া হনূমান গবেষক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় )
PC: Mohammad Quamruzzaman Babu 
        Prosenjit Debbarma



Sunday, January 29, 2017

Euphlyctis Spp



বাংলা নামঃ সবুজ ব্যাঙ
ইংরেজি নামঃ Green Frog
বৈজ্ঞানিক নামঃ Euphlyctis hexadactylus
Family: Dicroglossidae
 
 
 BN: কটকটি ব্যাঙ
 EN: Skipper Frog
 SN: Euphlyctis cyanophlyctis
 
 

Pit Viper



বাংলা নামঃ Sabuj Bora
ইংরেজি নামঃ White-Lipped Pit Viper
বৈজ্ঞানিক নামঃ Trimeresurus albolabris
Family:Viperidae
Venomous